ঘটনাটা কি…? গাড়ির ইঞ্জিনের ওপর থেকে মুখ তুলে তাকিয়েই বলে উঠল কিশোর পাশা। সোজা হতে
সেই বাড়িটাতেই উঠল অভিযাত্রীরা, পোনাপেতে, এসে প্রথম যেটায় উঠেছিল। ক্যাপ্টেন ইজরা কলিগ জানাল, মেরামত হয়ে
চোখ মেলে একটা বাদামী মুখ দেখতে পেল কিশোর। কালো খোঁপায় লাল হিবিসকাস গোঁজা। হাতে একটা
পালা করে ভেলায় উঠে বিশ্রাম নেয় ওরা। শক্ত কাণ্ডের ওপর শুয়ে থাকা, মুখের ওপর ঢেউ
যাত্রার প্রথম দুদিন এত নির্বিঘ্নে কাটল, যাত্রা শুরুর আশঙ্কার আর বিন্দুমাত্র অবশিষ্ট রইল না অভিযাত্রীদের
ভেলা তৈরি শুরু হল। ল্যাগুনের দিকে ঢালু হয়ে আছে জায়গাটা। ইচ্ছে করেই এই স্থান নির্বাচন
পরদিন জায়ান্ট স্কুইডের শুঁড় কেটে লম্বা লম্বা ফালি করল ওরা। চেঁছে ফেলে দিল চামড়ার ভেতরের
সেরাতে দুঃস্বপ্ন দেখল মুসা। ঘুমের মধ্যেই চেঁচাতে শুরু করল, ওরে বাবারে! কানা হয়ে গেলামরে! সাগর-শসার
ক্ষুধা তীক্ষ্ণ করে দিয়েছে ওদের চোখ। মিহি দাঁতের চিরুনি দিয়ে উকুন বাছার মত করে দ্বীপটায়
কাক-ভোরের ফ্যাকাসে আলোয় ঘুম ভাঙল তার। পিঠে আর শরীরের এখানে ওখানে ব্যথা। চোখা প্রবালের খোঁচা
This is a demo store for testing purposes — no orders shall be fulfilled. Dismiss