পরদিন সকালে। ইয়ার্ডে কাজকর্ম বিশেষ নেই। মেরিচাচীকে বলে-কয়ে অনুমতি নিয়ে বোরিস আর রোভারকে ডিয়েগোদের ওখানে
চুপ করে আছে ওরা। হাইমাসের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। স্পীকারে ডাক শোনা গেল মেরিচাচীর,
আর ইঞ্চিখানেক এদিক ওদিক হলেই লেগে যেত একটার সঙ্গে আরেকটা, রোলসরয়েসের চাকচিক্য তো বটেই, বডির
বাঁচাও! তীক্ষ্ণ চিৎকার। বাঁচাও! খানখান হয়ে গেল নীরবতা। পুরানো ভাঙা বাড়িটার ভেতর থেকে আসছে আর্তনাদ।
গায়ের জোরে দাঁড় টানছে মুসা। প্রায় উড়ে চলেছে ছোট্ট নৌকা। এক জেলের কাছ থেকে নৌকাটা
দ্রুত বাড়ছে পানি। গুহার দেয়ালে জন্মে থাকা জলজ আগাছা আঁকড়ে ধরে আছে ওরা। ঝাঁপাঝাঁপি করছে
পাশাপাশি ভেসে আছে মুসা আর রবিন। তল থেকে পাঁচ ফুট ওপরে। বিচিত্র শব্দ তুলে ব্রীদিং
পুরো ফিচারটা আরেকবার খুঁটিয়ে পড়ল কিশোর। এতই মগ্ন রইল পড়ায়, সময় কোনদিক দিয়ে বেরিয়ে গেল
সে রাতে সকাল সকাল শুতে যাবার জন্যে তৈরি হল তিন কিশোর। সারাদিন ডোবাড়ুবি করেছে, ভীষণ
চোরটা কি চায়? ভারি গলায় জিজ্ঞেস করল জিম। তোমাদেরকে এখানে নিয়ে এসেছে কেন? কিছুই চায়
This is a demo store for testing purposes — no orders shall be fulfilled. Dismiss